গত জুন মাসের ৩০ তারিখ পরিক্ষা শুরু হয়েছিল। যা আগস্টের ১১ তারিখের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা ছিলো।
এইচএসসি পরিক্ষার্থী | ছবিঃ সংগৃহীত |
স্কুল-কলেজ খোলা ও এইচএসসি পরীক্ষার ব্যাপরে এক উপদেষ্টার কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন এখনো স্কুল-কলেজ খোলা বা এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।
একটি পাবলিক পরিক্ষা যদি দুই তিন মাস ধরে চলতে থাকে। তাহলে শিক্ষার্থীরা এডমিশন দেবেন কখন? তাদের মানষিকতাও এখন অনেকটা খারাপ।
বর্তমানে দেশের যে অবস্থা তাতে খুব দ্রুত গতিতেও যদি পরিক্ষার আয়োজন করতে চায় তাহলেও প্রায় ১ মাস সময় লাগতে পারে। এদিকে বহির্বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশের যে শিক্ষার্থীরা পড়তে আগ্রহী তারা এ সুযোগ পাবেন কি-না তা নিয়েও শুরু হয়ে ধোয়াশা।
এমতাবস্থায়, ২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা অটোপাস চাচ্ছেন। এটি নিয়ে আন্দোলন করার পরিকল্পনাও করছেন অনেকেই। যদিও অটোপাস ভালো কিছু নায়। কিন্তু এসব শিক্ষার্থীর মানষিক দিকটাও তো অপনাকে বিবেচনা করতে হবে।
করোনা মহামারীর কারনে এসব শিক্ষার্থীরা তাদের নির্ধারিত সময়ের প্রায় অর্ধেক সময় পেয়েছে। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে আছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস। সরকারের উচিত এ ব্যাপারে অতিদ্রুত সিদ্ধান্ত দেওয়া। কেননা এইচএসসি পরীক্ষার উপর শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যত নির্ভর করে।
এসব কিছু মাথায় রেখে যতো দ্রুত সম্ভব এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে সরকারকে।
0 মন্তব্যসমূহ